মাস্টার ট্যাকটিশিয়ানদের খুঁটিনাটি: যাদের দারুণ উদ্ভাবনী কৌশল আধুনিক ফুটবলকে এক অনন্যমাত্রায় নিয়ে গিয়েছে

Image
ফুটবল এমন একটি খেলা যেখানে শারীরিক দক্ষতার পাশাপাশি কৌশলগত পরিশীলনও সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ। ফলশ্রুতিতে পৃথিবীর প্রায় অধিকাংশ মানুষের কাছে জনপ্রিয় এই খেলায় বছরের পর বছর ধরে উল্লেখযোগ্য বিবর্তন হয়েছে। এই বিবর্তনটি আসলে কৌশলগত চিন্তাভাবনা এবং উদ্ভাবনের ক্রমাগত পরিবর্তনের জন্য প্রাথমিকভাবে দায়ী। এই বিষয়ে, আমরা কিছু আইকনিক ফুটবল মাস্টার ট্যাকটিশিয়ানদের কৌশল কাটাছেঁড়া করলেই বুঝতে পারি যে তাদের দারুণ উদ্ভাবনী কৌশলগুলো আধুনিক ফুটবলকে উল্লেখযোগ্যভাবে অনন্য এক মাত্রা দিয়েছে। তো সমগ্র ফুটবল সমর্থকদের সাথে নিয়েই তাদের ফুটবল দর্শন এবং আকর্ষনীয় বিবর্তন একটু আলোকপাত করে দেখা যাক- রাইনাস মিশেল এবং টোটাল ফুটবলের আগমন- নেদারল্যান্ডস থেকে উঠে আসা রাইনাস মিশেল 'টোটাল ফুটবল' প্রবর্তনের মাধ্যমে ফুটবল কৌশলে আমূল পরিবর্তন এনেছিলেন। এই সিস্টেমে সাধারণত খেলোয়াড়েরা ফ্লুইডলি তাদের পজিশন স্যুইচ করে থাকে, যার ফলে বল দখলে থাকাকালীন মাঠের জায়গাগুলো কিছুটা প্রসারিত হয় এবং ডিফেন্স করার সময় জায়গাগুলো আবার সংকুচিত হয়ে যায়।এটি স্পষ্ট যে মিশেলের ফ্লেক্সিবল এবং পজিশনলেস খেলার দর্শন ফুটবলে বিপ্লব ঘটিয়েছিল যা ...

অ্যালেক্সিস ম্যাক আলিস্টার- বিশ্বকাপজয়ী তারকার অ্যানফিল্ড গমন


আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপজয়ী তারকা অ্যালেক্সিস ম্যাক আলিস্টার অবশেষে লিভারপুলে যোগ দেয়ার মাধ্যমে তার অনেকদিনের লালিত স্বপ্ন পূরণ করেছেন এবং এই স্বপ্ন পূরণে তার সেই জার্নি অসাধারণের চেয়ে কম কিছু নয়। ফুটবল পরিবারে জন্মগ্রহণকারী ব্রাইটনের সাবেক এই খেলোয়াড় ২০১৬ সালে আর্জেন্টিনোস জুনিয়র্সের হয়ে ক্যারিয়ার শুরু করেন এবং অভিষেক মৌসুমে আর্জেন্টিনার দ্বিতীয় বিভাগ ফুটবলের শিরোপা জেতেন। ২০১৯ সালে ব্রাইটন অ্যান্ড হোভ অ্যালবিয়নে যোগ দেওয়ার পরে, প্রিমিয়ার লীগ ফুটবলের সাথে মানিয়ে নিতে তাকে অবিলম্বে বাকি মৌসুমের জন্য জুনিয়র্সে ধারে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছিল।

অনূর্ধ্ব-২৩ পর্যায়ে তিনি আর্জেন্টিনার হয়ে প্রতিনিধিত্ব করেন এবং একই বছর গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে খেলার সময় ২০২০ কনমেবল প্রাক-অলিম্পিক টুর্নামেন্ট জিতেছিলেন। ইউরোপীয় শীর্ষ ফুটবলে তার অবিশ্বাস্য জার্নি কারো নজর এড়িয়ে যায়নি এবং ব্রাইটন ২০২২ কাতার বিশ্বকাপের ঠিক আগে দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনার জন্য তাকে নতুন শর্তে চুক্তিবদ্ধ করতে কথাবার্তা চালাচ্ছিল। ব্রাইটনের মালিক টনি ব্লুমের উদ্দেশ্য পরিষ্কার ছিল - অদূর ভবিষ্যতে যদি ব্রাইটন তাকে প্রিমিয়ার লিগের কোনও ক্লাবের কাছে বিক্রি করে দেয় তাহলে ব্রাইটন যাতে সেটা থেকে বড় অঙ্কের পারিশ্রমিক পায়।

শেষ পর্যন্ত ঠিক তাই ঘটল, তবে ব্লুম এবং ডেপুটি চেয়ারম্যান পল বারবার তাদের স্কাউটিং ইউনিটকে ধন্যবাদ দিতেই পারেন কেননা অবিশ্বাস্য সব প্রতিভাবান খেলোয়াড়দের সাইনিং তাদের অসাধারণ স্কাউটিং নেটওয়ার্কের কারণে সম্ভব হয়েছে। ময়সেস কাইসেডো, কাউরু মিটোমা, জুলিও এনসিসো এবং ম্যাক আলিস্টারের মতো খেলোয়াড়েরা নিজেই ব্যাখ্যা করেছেন যে ক্লাবটি কীভাবে এমন টেকসই খেলোয়াড়দের নিয়োগ মডেল তৈরি করেছে। ম্যাক আলিস্টার অবশ্য বাকিদের থেকে কিছুটা আলাদা। তিনি আর্জেন্টিনায় পরিচিত মুখ ছিলেন এবং ২০১৯ সালের জানুয়ারিতে ব্রাইটন যখন তাকে ফোন করেছিল তখন কিছুটা সংশয় দেখা দেয়।

পরের জুনে, ম্যাক আলিস্টারকে আর্জেন্টিনার জায়ান্ট বোকা জুনিয়র্সে লোনে পাঠানো হয়। এস্তাদিও আলবার্তো জে আরমান্ডোর অভ্যন্তরে সুপরিচিত প্রতিকূল পরিবেশ এমন একজন খেলোয়াড়ের জন্য নতুন কিছু ছিল না কারণ তিনি নম্রতার সাথে শুরুটা ভালো করলেও বিপক্ষ দলের সমর্থকদের কাছ থেকে অপব্যবহারের শিকার হতে অভ্যস্ত ছিলেন।

যাইহোক, তিনি তার ভাই কেভিনের সাথে বোকাতে যোগ দেন। অ্যাথলেটিকো প্যারানেসের বিপক্ষে কোপা লিবার্তাদোরেসের রাউন্ড অফ সিক্সটিনের প্রথম লেগে তার একমাত্র গোলে জয় পায় বোকা জুনিয়র্স। ক্লাবের হয়ে অভিষেক গোল করার মাধ্যমে অ্যালেক্সিস তাৎক্ষণিক প্রভাব ফেলেছিলেন। ব্রাইটন ম্যাক আলিস্টারের অগ্রগতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছিল। দক্ষিণ আমেরিকায় তাদের এই মূল্যবান সম্পদকে অ্যামেক্সে ফিরিয়ে আনার জন্য ঋণচুক্তি বাতিল করেছিল।

আর্সেনালের বিপক্ষে ২-১ গোলের জয়ে সিগালসের হয়ে প্রথম হোম ম্যাচ খেলেছিলেন ম্যাক অ্যালিস্টার। এই ম্যাচটি নিল মাউপেয়ের সাথে ঝগড়ার পরে গানার্সের গোলরক্ষক বার্ন্ড লেনোর সিজন-এন্ডিং ইনজুরির কারণে ছাপিয়ে যায়। মাঠে ম্যাক অ্যালিস্টার অবিলম্বে একজন সাধারণ দক্ষিণ আমেরিকান ইউনিকর্ন ফুটবলারের গুণাবলী প্রদর্শন করতে শুরু করেন। 

তিনি সাধারণত অনেকটা ডিপে নেমে অলস আর্সেনালের অসহায় দানি সেবালোসের কাছে থেকে বল কেড়ে নিয়ে পাল্টা আক্রমণ শুরু করেন। ফাঁকা স্টেডিয়াম থাকা সত্ত্বেও, স্কাই স্পোর্টসের ধারাভাষ্যকাররা এই আর্জেন্টাইনের সামর্থ্য দেখে বিস্মিত হয়েছিলেন এবং এমন একজন খেলোয়াড়ের প্রতিভা দেখে স্পষ্ট ছিল যে তিনি তার দেশে পরিচিত পরিবেশে স্বাচ্ছন্দ্যে দীর্ঘ সময় ধরে মানিয়ে নেওয়ার কারণে বেশ উপকৃত হয়েছিলেন।

ব্রাইটন ছিল টেকনিক্যাল কোয়ালিটি সম্পন্ন একটা দল এবং ম্যাক অ্যালিস্টার এই দলের অত্যন্ত ভাল ড্রিল করা পেশাদারদের একটি নতুন সংযোজন হিসেবে যোগ হয়েছিলেন। তার ক্যারিয়ারের অগ্রগতি তখন আকাশছোঁয়া হয়ে ওঠে যখন প্রিমিয়ার লিগের ক্লাবগুলো তার স্বাক্ষরের জন্য ঘোরাঘুরি শুরু করে। এমন একজন খেলোয়াড়ের প্রতি অধিক আগ্রহ থাকা সত্ত্বেও তিনি তার প্রতিভা অনুযায়ী পারফর্ম করতে পারেননি।

২০২২-২০২৩ প্রিমিয়ার লিগ মৌসুমের শুরুতে ম্যাক অ্যালিস্টার সত্যিই তার প্রতিভা অনুযায়ী পারফর্ম করতে শুরু করেন। জাতীয় দলের অধিনায়ক লিওনেল মেসিকে ঘিরে অবিশ্বাস্য গল্পের অংশ হিসেবে বিশ্বকাপ জেতার মাত্র তিন মাস আগে, ব্রাইটনের এই খেলোয়াড় গ্রাহাম পটারের দলে ইউরোপিয়ান ফুটবলে রেগুলার পারফর্ম করতে শুরু করেন।

ঘরের মাঠে লেস্টার সিটির বিপক্ষে ৫-২ গোলের জয়ে ম্যাচ ম্যান অব দ্য ম্যাচ পারফরম্যান্স উপহার দেন অ্যালেক্সিস। তার এই অসাধারণ পারফরম্যান্সে ইউরোপীয় ফুটবলের সবচেয়ে বড় ক্লাবগুলোর আগ্রহ জাগিয়ে তুলেছিল। রিয়াল মাদ্রিদ, লিভারপুল ও বার্সেলোনা সবাই এই আর্জেন্টাইনের ওপর নজর রেখছিল বলে জানা গেছে। দুর্বল লিস্টারের বিরুদ্ধে তার দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের মধ্যে দুটি গোলের একটিতে অসাধারণ ফ্রি কিক গোল রয়েছে যা ফক্সের জালে অবস্থান করা ড্যানি ওয়ার্ডকে ফাঁকি দিয়ে জালে জড়ায়। পারফরম্যান্সটি সত্যিই মনে রাখার মতো ছিল এবং ম্যাক অ্যালিস্টার দ্রুত ক্লাবে তার ভবিষ্যত নিয়ে কথা বলেন যখন তিনি একটি নতুন এবং উন্নত চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন এবং এই চুক্তির মেয়াদ ছিল ২০২৫ সাল পর্যন্ত।

সম্ভাব্য রিলিজ ক্লজ সম্পর্কে গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনগুলি প্রাথমিকভাবে সত্য বলে মনে হয়েছিল কারণ ম্যাক আলিস্টারের জন্য পরবর্তীতে ইউরোপের শীর্ষ ক্লাবগুলির মধ্যে লড়াই অস্বাভাবিক মনে হচ্ছিল না। অনেকেই এই আর্জেন্টাইনকে গ্রাহাম পটারের দলের মূল অংশ হিসাবে দেখেছিলেন, তবে এই ইংলিশ কোচ চেলসিতে যোগ দেওয়ার পরে ম্যাক অ্যালিস্টার অস্থির হয়ে পড়েন। মিডিয়ার নির্ভরযোগ্য সূত্রগুলি পরামর্শ দিয়েছে যে মৌসুমের শেষে লিভারপুলে চলে যাওয়াটা তার জন্য ফলপ্রসূ হতে পারে।

বিশ্বকাপের পর ম্যাক অ্যালিস্টার ও তার এজেন্টের সঙ্গে অলরেডদের আলোচনা করাটা মোটেও বিস্ময়কর ছিল না। বিশ্বাসযোগ্য সাংবাদিক ফাব্রিজিও রোমানো টুইটারে এই খবরটি প্রকাশ করেন এবং এই গ্রীষ্মে তার দলবদল অনেকটা নিশ্চিত বলেই মনে হয়েছিল। রবার্তো ডি জারবি ক্লাবে যোগদানের পর, ম্যাক অ্যালিস্টারের ব্রাইটন সেই ভিত্তির বাইরে গিয়ে খেলতে শুরু করে যা গ্রাহাম পটার ডি জারবির আগমনের আগে স্থাপন করেছিলেন। সতীর্থের কাছে বল ছেড়ে দেওয়ার আগে লুইস ডাঙ্ক এবং লেভি কলউইলের মতো খেলোয়াড়দের সাথে এই ইতালিয়ানের কৌশল বিস্ময়কর ছিল, কিন্তু এটি পুরোপুরি কাজ করেছিল।

ম্যাক অ্যালিস্টার সেই সিস্টেমের মূল অংশ ছিলেন এবং প্রায়শই তিনিই প্রথম ব্যক্তি যিনি আসন্ন বিপক্ষদলের খেলোয়াড়ের মুখোমুখি হয়ে বল ক্যারি করতেন। তার অসাধারণ দক্ষতা ব্রাইটনের জন্য ছিল আশীর্বাদস্বরূপ এবং কঠিন পরিস্থিতিতে অবিশ্বাস্য মুহূর্ত তৈরি করার ক্ষমতা এটি আরও প্রবলভাবে প্রমাণ করে। মৌসুমের শেষে ডি জারবির ব্রাইটন ইউরোপা লিগে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে যা ভক্ত-সমর্থক এবং ক্লাব কর্তৃপক্ষের কাছে অনেকটা স্বপ্নপূরণের মতো।

মে মাসের শুরুতে এভারটনের কাছে ৫-১ গোলের পরাজয়ের পরও ম্যাক অ্যালিস্টার ও তার সতীর্থরা বড় উপলক্ষ্যে নিয়ে এগিয়ে যান যখন এটি সত্যিই গুরুত্বপূর্ণ ছিল। ৯৯তম মিনিটে তার পেনাল্টি থেকে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডকে ১-০ গোলে পরাজিত করা এবং মিডফিল্ডের দুর্দান্ত পারফরমেন্সে আর্সেনালের বিপক্ষে ৩-০ গোলে জয় লাভ করে ব্রাইটন ইউরোপা লিগে খেলার দৌড়ে অনেকটা এগিয়ে যায়। পরের সপ্তাহে, সিগালসরা প্রিমিয়ার লীগ চ্যাম্পিয়ন ম্যানচেস্টার সিটির সাথে ১-১ গোলে ড্র করে তাদের ইউরোপীয় ভাগ্য নিশ্চিত করেছিল এবং ম্যাক অ্যালিস্টার মৌসুম জুড়ে দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের জন্য ব্রাইটনকে ধন্যবাদ জানিয়েছিলেন, কারণ তিনি জানতেন যে কয়েক সপ্তাহ পরে তার ক্লাব ছেড়ে চলে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

লিভারপুল ম্যাক অ্যালিস্টারের চুক্তির রিলিজ ক্লজের পুরোটা পরিশোধ করতে ট্রান্সফার উইন্ডো খোলার আগেই দ্রুত পদক্ষেপ নিতে থাকে। গত ৮ জুন রিলিজ ক্লজের পুরোটা পরিশোধ করার পর লিভারপুলের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হন এই আর্জেন্টাইন মিডফিল্ডার। তিনি ৩৫ মিলিয়ন প্লাস পারফরম্যান্স-ভিত্তিক সংযোজনেরর জন্য পাঁচ বছরের চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন যা মোট ৫৫ মিলিয়নের উপরে হতে পারে। উল্লেখ্য, ২০২২ সালে ক্লাব কিংবদন্তি সাদিও মানে চলে যাওয়ার পর খালি হয়ে যাওয়া লিভারপুলের বিখ্যাত দশ নম্বর জার্সি পড়বেন তিনি।

ইয়ুর্গেন ক্লপের দল গত মৌসুমের হতাশাজনক পারফরম্যান্স কাটিয়ে উঠতে চাইবে। নিউক্যাসল ইউনাইটেডের চেয়ে চার পয়েন্টে পিছিয়ে থেকে ইউয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লীগে কোয়ালিফাই করতে ব্যর্থ হয় ক্লপের দল। অভিজ্ঞ মিডফিল্ডার জেমস মিলনার ক্লাব ছেড়ে ব্রাইটনে যোগ দিয়েছেন। ফ্যাবিনহো, কার্টিস জোন্স এবং জর্ডান হেন্ডারসনের মতো খেলোয়াড়রা যারা সাম্প্রতিক মৌসুমে নির্ভরযোগ্য ছিল, তারাও মৌসুম শুরুর আগে খেই হারিয়ে ফেলছে এবং ম্যাক অ্যালিস্টারের আগমন অলরেডসদের মাঝে ভারসাম্য এনে দেবে বলেই মনে হচ্ছে।

ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড, আর্সেনাল এবং নিউক্যাসলের মতো ক্লাবগুলো নিসন্দেহে ক্লপের খেলোয়াড়দের শারীরিক সামর্থ্য কেড়ে নিয়েছে। আর্জেন্টাইন ডায়নামো ম্যাক অ্যালিস্টার অবশ্যই গত মৌসুমের বেশিরভাগ সময় আত্মবিশ্বাসহীন এই দলকে আরও অনেক কিছু দেবেন এবং ট্রেবল বিজয়ী ম্যানচেস্টার সিটি এবং রানার্সআপ আর্সেনালের সাথে প্রিমিয়ার লিগের শীর্ষস্থান দখলে লিভারপুলকে খুব ভালোভাবে লড়াইয়ে টিকিয়ে রাখবেন বলেই আশা করছি।

লেখক- Tonmoy Shome 

Comments

Popular posts from this blog

লিওনেল মেসি- দ্য ম্যাজিকম্যান

থিয়াগো আলমাদা- দ্য নিউ মিডফিল্ড জেম অফ আর্জেন্টিনা

মাস্টার ট্যাকটিশিয়ানদের খুঁটিনাটি: যাদের দারুণ উদ্ভাবনী কৌশল আধুনিক ফুটবলকে এক অনন্যমাত্রায় নিয়ে গিয়েছে